ব্যবস্থা কায়েম করে রক্ষীবাহিনী দিয়ে ৩০ হাজার মানুষকে যে প্রক্রিয়ায় হত্যা করা হয় একই পদ্ধতির টানা ১৭ বছর প্রয়োগ করেন হাসিনা।’
আরও উঠে আসে বিচারবিভাগ ধ্বংস, পিলখানা হত্যাকান্ড ঘটিয়ে সসামরিক বাহিনীর মনোবল ধ্বংস, গুম ও ক্রসফায়ারের ইতিহাস। আসামিদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানায় প্রসিকিউশন।
গুমের মামলায় সেনাসদস্যদের গ্রেফতারের অগ্রগতির বিষয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের গ্রেফতারি পরোয়ানা যথাসময়ে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। শুনানিতে বিচারকদের স্বেচ্ছাচারিতা বন্ধে সুনির্দিষ্ট বিধান থাকা দরকার বলে মন্তব্য করেন ট্রাইব্যুনাল।
এদিকে, ট্রাইব্যুনাল ২-এ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার ১০ম দিনের সাক্ষ্য গ্রহণ আজ অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে, গত বুধবার মামলার ৫৪তম ও শেষ সাক্ষী তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. আলমগীরের জেরা সম্পন্ন হয়। মামলার অপর দুই আসামি হলেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও রাজসাক্ষী হওয়া পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।
/এমএইচআর